2০১৬সালে বাংলা সাহিত্যের প্রথিতযশা ৩জন সাহিত্যিককে হারিয়েছি ,
৩জন সম্পর্কে সরকারি বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় প্রশ্ন আসবে তাই দেখে রাখুন ।
.
১.সাহিত্যিক সৈয়দ শামসুল হক
===============
==
সাহিত্যিক সৈয়দ শামসুল হক ২৭ সেপ্টেম্বর আগস্ট চলে যান পৃথিবীর মায়া ছেড়ে। বরেণ্য এই সাহিত্যিকের পদচারণা ছিল কবিতা, গল্প, নাটক, উপন্যাস ও চলচ্চিত্রসহ সাহিত্যের বিভিন্ন শাখায়।
.
‘সব্যসাচী’ লেখক হিসেবে সম্মানিত সৈয়দ হকের জন্ম ১৯৩৫ সালের ২৭ ডিসেম্বর কুড়িগ্রামে। একুশে পদক ও বাংলা একাডেমি পুরস্কার পাওয়া এই সাহিত্যিকের হাত দিয়ে রচিত হয়েছিল ‘পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায়’, ‘নিষিদ্ধ লোবান’, ‘খেলারাম খেলে যা’, ‘নীল দংশন’, ‘মৃগয়া’ ইত্যাদি।
.
‘পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায়’ ও ‘নুরুল দীনের সারাজীবন’ বাংলাদেশের মঞ্চনাটকের ইতিহাসে মাইলফলক হয়ে আছে। মাত্র ২৯ বছর বয়সে সৈয়দ শামসুল হক বাংলা একাডেমি পুরস্কার পান। বাংলা একাডেমি পুরস্কার পাওয়া সাহিত্যিকদের মধ্যে তিনিই সবচেয়ে কম বয়সী লেখক।
.
সৈয়দ শামসুল হক ছিলেন হোমিওপ্যাথি ডাক্তার সৈয়দ সিদ্দিক হুসাইন ও গৃহিণী হালিমা খাতুন দম্পতির আট সন্তানের প্রথম সন্তান। প্রথিতযশা লেখিকা ডা. আনোয়ারা সৈয়দ হকের স্বামী।
=============== ==
২.কবি রফিক আজাদ
=============== ==
‘ভাত দে হারামজাদা’-খ্যা ত কবি রফিক আজাদ ১২ মার্চ চলে যান না ফেরার দেশে।
.
রফিক আজাদের জন্ম ১৯৪১ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি টাঙ্গাইল জেলার ঘাটাইল থানার গুণী গ্রামে। বাবা সলিম উদ্দিন খান ছিলেন একজন সমাজসেবক এবং মা রাবেয়া খান ছিলেন গৃহিণী।
.
একুশে পদক ও বাংলা একাডেমি পুরস্কারজয়ী রফিক আজাদ বাংলা একাডেমির মাসিক সাহিত্য পত্রিকা ‘উত্তরাধিকার’-এ র
সম্পাদক ছিলেন। রোববার পত্রিকাতেও তিনি নিজের নাম ঊহ্য রেখে সম্পাদনার কাজ
করেছেন। তিনি টাঙ্গাইলের মওলানা মুহম্মদ আলী কলেজের বাংলার প্রভাষকও
ছিলেন।
.
কবির প্রকাশিত বইয়ের মধ্যে রয়েছে ‘অসম্ভবের পায়ে’, ‘সীমাবদ্ধ জলে সীমিত সবুজে’, ‘চুনিয়া আমার আর্কেডিয়া’, ‘পাগলা গারদ থেকে প্রেমিকার চিঠি’, ‘হৃদয়ের কী বা দোষ’, ‘কোনো খেদ নেই’, ‘প্রিয় শাড়িগুলো’ প্রভৃতি।
=============== ==
৩.কবি শহীদ কাদরী
.============== ====
‘তোমাকে অভিবাদন প্রিয়তমা’-খ্যাত
কবি শহীদ কাদরী নশ্বর পৃথিবী ছেড়ে বিদায় নেন ২৮ আগস্ট। পঞ্চাশ দশকের পর
বাংলা কবিতায় আধুনিক মনন ও জীবনবোধ সৃষ্টি করে যে কজন কবি স্মরণীয় হয়ে আছেন
তিনি তাঁদের অন্যতম।
.
শহীদ কাদরীর জন্ম ১৯৪২ সালের ১৪ আগস্ট কলকাতায়। দশ বছর বয়সে তিনি ঢাকায় চলে আসেন।
.
একুশে পদক ও বাংলা একাডেমি পুরস্কারজয়ী এই কবি আধুনিক নাগরিক জীবনের টানাপোড়ন, প্রেম এবং স্বদেশচেতনার পাশাপাশি বিশ্ব-নাগরিক বোধের মিলন ঘটিয়েছিলেন তাঁর কবিতায়।
.
‘উত্তরাধিকার’, ‘তোমাকে অভিবাদন প্রিয়তমা’, ‘কোথাও কোন ক্রন্দন নেই’ ও ‘আমার চুম্বনগুলো পৌঁছে দাও’ এই চারটি কাব্যগ্রন্থ দিয়েই বাংলার জনপ্রিয় কবিদের একজন হয়ে উঠেছিলেন শহীদ কাদরী।
.
১৯৭৮ সালের পর থেকে বাংলাদেশের বাইরে অবস্থান করেন তিনি। জার্মানি ও যুক্তরাজ্য হয়ে ১৯৮৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ী হয়েছিলেন এই নাগরিক কবি
৩জন সম্পর্কে সরকারি বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় প্রশ্ন আসবে তাই দেখে রাখুন ।
.
১.সাহিত্যিক সৈয়দ শামসুল হক
===============
সাহিত্যিক সৈয়দ শামসুল হক ২৭ সেপ্টেম্বর আগস্ট চলে যান পৃথিবীর মায়া ছেড়ে। বরেণ্য এই সাহিত্যিকের পদচারণা ছিল কবিতা, গল্প, নাটক, উপন্যাস ও চলচ্চিত্রসহ সাহিত্যের বিভিন্ন শাখায়।
.
‘সব্যসাচী’ লেখক হিসেবে সম্মানিত সৈয়দ হকের জন্ম ১৯৩৫ সালের ২৭ ডিসেম্বর কুড়িগ্রামে। একুশে পদক ও বাংলা একাডেমি পুরস্কার পাওয়া এই সাহিত্যিকের হাত দিয়ে রচিত হয়েছিল ‘পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায়’, ‘নিষিদ্ধ লোবান’, ‘খেলারাম খেলে যা’, ‘নীল দংশন’, ‘মৃগয়া’ ইত্যাদি।
.
‘পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায়’ ও ‘নুরুল দীনের সারাজীবন’ বাংলাদেশের মঞ্চনাটকের ইতিহাসে মাইলফলক হয়ে আছে। মাত্র ২৯ বছর বয়সে সৈয়দ শামসুল হক বাংলা একাডেমি পুরস্কার পান। বাংলা একাডেমি পুরস্কার পাওয়া সাহিত্যিকদের মধ্যে তিনিই সবচেয়ে কম বয়সী লেখক।
.
সৈয়দ শামসুল হক ছিলেন হোমিওপ্যাথি ডাক্তার সৈয়দ সিদ্দিক হুসাইন ও গৃহিণী হালিমা খাতুন দম্পতির আট সন্তানের প্রথম সন্তান। প্রথিতযশা লেখিকা ডা. আনোয়ারা সৈয়দ হকের স্বামী।
===============
২.কবি রফিক আজাদ
===============
‘ভাত দে হারামজাদা’-খ্যা
.
রফিক আজাদের জন্ম ১৯৪১ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি টাঙ্গাইল জেলার ঘাটাইল থানার গুণী গ্রামে। বাবা সলিম উদ্দিন খান ছিলেন একজন সমাজসেবক এবং মা রাবেয়া খান ছিলেন গৃহিণী।
.
একুশে পদক ও বাংলা একাডেমি পুরস্কারজয়ী রফিক আজাদ বাংলা একাডেমির মাসিক সাহিত্য পত্রিকা ‘উত্তরাধিকার’-এ
.
কবির প্রকাশিত বইয়ের মধ্যে রয়েছে ‘অসম্ভবের পায়ে’, ‘সীমাবদ্ধ জলে সীমিত সবুজে’, ‘চুনিয়া আমার আর্কেডিয়া’, ‘পাগলা গারদ থেকে প্রেমিকার চিঠি’, ‘হৃদয়ের কী বা দোষ’, ‘কোনো খেদ নেই’, ‘প্রিয় শাড়িগুলো’ প্রভৃতি।
===============
৩.কবি শহীদ কাদরী
.==============
‘তোমাকে অভিবাদন প্রিয়তমা’-খ্যাত
.
শহীদ কাদরীর জন্ম ১৯৪২ সালের ১৪ আগস্ট কলকাতায়। দশ বছর বয়সে তিনি ঢাকায় চলে আসেন।
.
একুশে পদক ও বাংলা একাডেমি পুরস্কারজয়ী এই কবি আধুনিক নাগরিক জীবনের টানাপোড়ন, প্রেম এবং স্বদেশচেতনার পাশাপাশি বিশ্ব-নাগরিক বোধের মিলন ঘটিয়েছিলেন তাঁর কবিতায়।
.
‘উত্তরাধিকার’, ‘তোমাকে অভিবাদন প্রিয়তমা’, ‘কোথাও কোন ক্রন্দন নেই’ ও ‘আমার চুম্বনগুলো পৌঁছে দাও’ এই চারটি কাব্যগ্রন্থ দিয়েই বাংলার জনপ্রিয় কবিদের একজন হয়ে উঠেছিলেন শহীদ কাদরী।
.
১৯৭৮ সালের পর থেকে বাংলাদেশের বাইরে অবস্থান করেন তিনি। জার্মানি ও যুক্তরাজ্য হয়ে ১৯৮৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ী হয়েছিলেন এই নাগরিক কবি
No comments:
Post a Comment